আপনারা কি কেও নেকরোফিলিয়া রোগের নাম শুনেছেন? এটি একটি ভয়াবহ মানসিক রোগ। এ রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তি মৃত দেহের প্রতি তীব্র যৌন আকর্ষণ অনুভব করে। সম্প্রতি পাকিস্থানের এক যুবক মৃত নারীদের সাথে যৌন সঙ্গম করে তীব্র ভাবে সমালোচিত হয়েছেন। ভয়াবহ এক মানসিক ব্যাধির নাম নেকরোফিলিয়া । এ রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তি মৃতদেহের প্রতি প্রচন্ডভাবে যৌন আকর্ষন অনুভব করে। হতে পারে এটা ফ্যান্টাসি কিংবা বাস্তবে।
নেকরোফিলিয়া রোগের ইতিহাস বেশ পুরোনো যদিও শব্দটি তত পুরোনো নয়।
ইতিহাসের জনক হিরোডোটাসের ইতিবৃত্ত গ্রন্থে মৃতদেহের সাথে যৌন সঙ্গমের উল্লেখ রয়েছে। প্রাচীন মিশরে সুন্দরী কিংবা প্রখ্যাত মহিলা মারা গেলে তাদের মমি করার পূর্বে তিন/চার দিন রেখে দেওয়া হতো যাতে উক্ত মৃতদেহ যৌন সঙ্গমের উদ্দেশ্যে কেউ ব্যবহার করতে না পারে। তাছাড়া পেরুতে মনে করা হতো এর মাধ্যমে মৃতদেহের সাথে জীবিতের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
নেকরোফিলিয়ায় আক্রান্ত রোগী যে শুধু মৃতের সাথে যৌন সহবাস করে তা নয় অনেক সময় সে সহবাসের উদ্দেশ্যে ভিকটিমকে হত্যা করে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় নেকরোফিলিয়ায় আক্রান্ত সবরোগীই পুরুষ যাদের বয়স ২০ বছর হতে ৫০ বছর পর্যন্ত। ডাঃ জোনাথন রসম্যান ও ডাঃ ফিলিপ রেসনিক তিন প্রকারের নেকরোফিলিয়া রোগীর উল্লেখ করেছেন :
ক. নেকরোফিলিয়া হোমিসাইড : যারা ভিকটিমের মৃতদেহের সাথে সহবাসের উদ্দেশ্যে ভিকটিমকে হত্যা করে।
খ. রেগুলার নেকরোফিলিয়া : যারা যৌণ আনন্দের জন্য মৃতদেহকে ব্যবহার করে।
গ. নেকরোফিলিক ফ্যান্টাসি : যারা মৃতদেহের সাথে কল্পনায় সহবাস করে যৌণ আনন্দ লাভ করে কিন্তু বাস্তবে করে না।
কিং হ্যারড
নেকরোফিলিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তির ইতিহাস বেশ পুরোনো। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৭ সালে রোমান সম্রাট কিং হ্যারড এ রোগে আক্রান্ত ছিলেন বলে জানা যায়। তিনি ছিলেন স্বেচ্ছাচারী ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির শাসক। ঈর্ষাবশত যে কাউকে খুন করতে তিনি দ্বিধা করতেন না। তার স্ত্রী হ্যাসমোনিয়েনকে হত্যার পর বিশেষ প্রক্রিয়ায় তার মৃতদেহ সংরক্ষণ করে সাত বছর ধরে তার সাথে যৌনক্রিয়া চালিয়ে যান।
আরেকজন কুখ্যাত নেকরোফিলিয়া রোগী স্যার প্রাইস। তার প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি দ্রুতই দ্বিতীয় বিয়ে করেন কিন্তু ১ম স্ত্রীকে মমি করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে সাথে নিয়ে একই বিছনায় ঘুমাতেন। দ্বিতীয় স্ত্রীর মৃত্যুর পরও তাকে একইভাবে মমি করে বিছনায় রেখে দেন। তৃতীয় স্ত্রী দুটো মৃতদেহ নিয়ে একই বিছনায় ঘুমাতে অস্বীকার করলে এ নিয়ে বিরোধ বাঁধে। তিনি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তার এ অস্বাভাবিক আচরন অব্যাহত রাখেন।
যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারি ব্যালট নামে এক গোর খাদককে গ্রেপ্তার করা হয় অসংখ্য মৃতদেহের সাথে সহবাস করার কারনে। গ্রেপ্তারের পর তার সহজ স্বীকারোক্তি - " আমার পক্ষে জীবিত কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক করা সম্ভব নয় তাই আমি মৃতদেহের সাথে সহবাস করি। এতে কারো কোন ক্ষতি হয়না কিন্তু আমি পুলক লাভ করি"।
নেকরোফিলিয়ার আর এক আলোচিত ব্যাক্তি হলেন ডাঃ কার্ল ভ্যান ক্যাসল। ১৯৩০ সালে ফ্লোরিডায় তিনি ডাক্তারী পেশায় থাকাবস্থায় মারিয়া এলেনা উজ নামীয় এক সুন্দরী টিবি রোগীর চিকিৎসা করেন। চিকিৎসা করতে করতে গভীরভাবে ঐ মেয়ের প্রেমে পড়ে যান ডাঃ ক্যাসল। ডাঃ ক্যাসল মেয়েটিকে বাচাঁনোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন। মারিয়ার মৃত্যুর পর তাকে জাকজমকপূর্ণভাবে সমাহিত করা হয়। মারিয়ার সমাধির পর তার দেহে যেন পচন না ধরে সেজন্য ডাঃ ক্যাসল তার সারা গায়ে মোম দিয়ে দেন এবং পারফিউম ছড়িয়ে দেন। প্রতিদিনই ডাঃ ক্যাসল মারিয়ার সমাধিতে যেতেন এবং সমাধির উপরের অংশ সরিয়ে মৃত মারিয়ার সাথে মিলিত হতেন। এভাবে প্রতিদিন ডাঃ ক্যাসলের মারিয়ার সমাধি পাশে যাওয়া নিয়ে প্রতিবেশীরা সমালোচনা শুরু করলে ডাঃ ক্যাসল একদিন সবার অলক্ষ্যে মারিয়াকে নিজ গৃহে নিয়ে আসেন।
মারিয়ার দেহে মোম ও পারফিউম দিয়ে নববধুর গাউন পরিয়ে মৃত মারিয়ার সাথে নিয়মিত মিলিত হতে থাকেন ডাঃ ক্যাসল। প্রকৃতপক্ষে মারিয়ার শরীরে তখন মাংস অবশিষ্ট ছিল না কেবল হাঁড় ছাড়া। ডাঃ ক্যাসল মারিয়ার শরীরের বিশেষ অঙ্গে একটি টিউব বসিয়ে নিয়মিত যৌন কার্য করতেন। প্রতিনিয়ত মোম ও পারফিউম দেয়ার পরও মারিয়ার পচন এবং দুর্গন্ধ ঠেকানো যাচ্ছিল না। প্রতিবেশীরা এ নিয়ে আপত্তি জানায় এবং পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ এসে ডাঃ ক্যাসলের রুম থেকে মারিয়ার মৃতদেহ উদ্ধার করে এবং মারিয়ার পরিবারের আবেদন মতেরিয়াকে পুনরায় সমাধিস্থ করে। পরবর্তীতে ডাঃ ক্যাসল একটি পুতুলকে মারিয়ার মুখোশ পরিয়ে তার সাথে বসবাস করতে থাকেন। এভাবে আমৃত্যু মারিয়ার প্রতি তার ভালবাসা অব্যাহত ছিল। এরকম বৈসাদৃশ্য ও অস্বাভাবিক আচরণ করলেও ব্যাক্তি জীবনে ডাঃ ক্যাসল ছিলেন নিপাট ভদ্রলোক।
নেকরোফিলিয়া রোগের ইতিহাস বেশ পুরোনো যদিও শব্দটি তত পুরোনো নয়।
ইতিহাসের জনক হিরোডোটাসের ইতিবৃত্ত গ্রন্থে মৃতদেহের সাথে যৌন সঙ্গমের উল্লেখ রয়েছে। প্রাচীন মিশরে সুন্দরী কিংবা প্রখ্যাত মহিলা মারা গেলে তাদের মমি করার পূর্বে তিন/চার দিন রেখে দেওয়া হতো যাতে উক্ত মৃতদেহ যৌন সঙ্গমের উদ্দেশ্যে কেউ ব্যবহার করতে না পারে। তাছাড়া পেরুতে মনে করা হতো এর মাধ্যমে মৃতদেহের সাথে জীবিতের যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
নেকরোফিলিয়ায় আক্রান্ত রোগী যে শুধু মৃতের সাথে যৌন সহবাস করে তা নয় অনেক সময় সে সহবাসের উদ্দেশ্যে ভিকটিমকে হত্যা করে। পরিসংখ্যানে দেখা যায় নেকরোফিলিয়ায় আক্রান্ত সবরোগীই পুরুষ যাদের বয়স ২০ বছর হতে ৫০ বছর পর্যন্ত। ডাঃ জোনাথন রসম্যান ও ডাঃ ফিলিপ রেসনিক তিন প্রকারের নেকরোফিলিয়া রোগীর উল্লেখ করেছেন :
ক. নেকরোফিলিয়া হোমিসাইড : যারা ভিকটিমের মৃতদেহের সাথে সহবাসের উদ্দেশ্যে ভিকটিমকে হত্যা করে।
খ. রেগুলার নেকরোফিলিয়া : যারা যৌণ আনন্দের জন্য মৃতদেহকে ব্যবহার করে।
গ. নেকরোফিলিক ফ্যান্টাসি : যারা মৃতদেহের সাথে কল্পনায় সহবাস করে যৌণ আনন্দ লাভ করে কিন্তু বাস্তবে করে না।
কিং হ্যারড
নেকরোফিলিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তির ইতিহাস বেশ পুরোনো। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৭ সালে রোমান সম্রাট কিং হ্যারড এ রোগে আক্রান্ত ছিলেন বলে জানা যায়। তিনি ছিলেন স্বেচ্ছাচারী ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির শাসক। ঈর্ষাবশত যে কাউকে খুন করতে তিনি দ্বিধা করতেন না। তার স্ত্রী হ্যাসমোনিয়েনকে হত্যার পর বিশেষ প্রক্রিয়ায় তার মৃতদেহ সংরক্ষণ করে সাত বছর ধরে তার সাথে যৌনক্রিয়া চালিয়ে যান।
আরেকজন কুখ্যাত নেকরোফিলিয়া রোগী স্যার প্রাইস। তার প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি দ্রুতই দ্বিতীয় বিয়ে করেন কিন্তু ১ম স্ত্রীকে মমি করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে সাথে নিয়ে একই বিছনায় ঘুমাতেন। দ্বিতীয় স্ত্রীর মৃত্যুর পরও তাকে একইভাবে মমি করে বিছনায় রেখে দেন। তৃতীয় স্ত্রী দুটো মৃতদেহ নিয়ে একই বিছনায় ঘুমাতে অস্বীকার করলে এ নিয়ে বিরোধ বাঁধে। তিনি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তার এ অস্বাভাবিক আচরন অব্যাহত রাখেন।
যুক্তরাষ্ট্রে হ্যারি ব্যালট নামে এক গোর খাদককে গ্রেপ্তার করা হয় অসংখ্য মৃতদেহের সাথে সহবাস করার কারনে। গ্রেপ্তারের পর তার সহজ স্বীকারোক্তি - " আমার পক্ষে জীবিত কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক করা সম্ভব নয় তাই আমি মৃতদেহের সাথে সহবাস করি। এতে কারো কোন ক্ষতি হয়না কিন্তু আমি পুলক লাভ করি"।
নেকরোফিলিয়ার আর এক আলোচিত ব্যাক্তি হলেন ডাঃ কার্ল ভ্যান ক্যাসল। ১৯৩০ সালে ফ্লোরিডায় তিনি ডাক্তারী পেশায় থাকাবস্থায় মারিয়া এলেনা উজ নামীয় এক সুন্দরী টিবি রোগীর চিকিৎসা করেন। চিকিৎসা করতে করতে গভীরভাবে ঐ মেয়ের প্রেমে পড়ে যান ডাঃ ক্যাসল। ডাঃ ক্যাসল মেয়েটিকে বাচাঁনোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন। মারিয়ার মৃত্যুর পর তাকে জাকজমকপূর্ণভাবে সমাহিত করা হয়। মারিয়ার সমাধির পর তার দেহে যেন পচন না ধরে সেজন্য ডাঃ ক্যাসল তার সারা গায়ে মোম দিয়ে দেন এবং পারফিউম ছড়িয়ে দেন। প্রতিদিনই ডাঃ ক্যাসল মারিয়ার সমাধিতে যেতেন এবং সমাধির উপরের অংশ সরিয়ে মৃত মারিয়ার সাথে মিলিত হতেন। এভাবে প্রতিদিন ডাঃ ক্যাসলের মারিয়ার সমাধি পাশে যাওয়া নিয়ে প্রতিবেশীরা সমালোচনা শুরু করলে ডাঃ ক্যাসল একদিন সবার অলক্ষ্যে মারিয়াকে নিজ গৃহে নিয়ে আসেন।
মারিয়ার দেহে মোম ও পারফিউম দিয়ে নববধুর গাউন পরিয়ে মৃত মারিয়ার সাথে নিয়মিত মিলিত হতে থাকেন ডাঃ ক্যাসল। প্রকৃতপক্ষে মারিয়ার শরীরে তখন মাংস অবশিষ্ট ছিল না কেবল হাঁড় ছাড়া। ডাঃ ক্যাসল মারিয়ার শরীরের বিশেষ অঙ্গে একটি টিউব বসিয়ে নিয়মিত যৌন কার্য করতেন। প্রতিনিয়ত মোম ও পারফিউম দেয়ার পরও মারিয়ার পচন এবং দুর্গন্ধ ঠেকানো যাচ্ছিল না। প্রতিবেশীরা এ নিয়ে আপত্তি জানায় এবং পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ এসে ডাঃ ক্যাসলের রুম থেকে মারিয়ার মৃতদেহ উদ্ধার করে এবং মারিয়ার পরিবারের আবেদন মতেরিয়াকে পুনরায় সমাধিস্থ করে। পরবর্তীতে ডাঃ ক্যাসল একটি পুতুলকে মারিয়ার মুখোশ পরিয়ে তার সাথে বসবাস করতে থাকেন। এভাবে আমৃত্যু মারিয়ার প্রতি তার ভালবাসা অব্যাহত ছিল। এরকম বৈসাদৃশ্য ও অস্বাভাবিক আচরণ করলেও ব্যাক্তি জীবনে ডাঃ ক্যাসল ছিলেন নিপাট ভদ্রলোক।
নেক্রোফিলিয়া একটি অন্যতম প্রচলিত প্যারাফিলিয়া (Paraphilia) বা বিকৃত যৌনাচার। নেক্রোফিলিকরা মৃতদেহের সাথে যৌনকার্যে লিপ্ত হয়। এ ক্ষেত্রে অবশ্য কর্মটি করে থাকে পুরুষরা এবং এর শিকার হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নারী মৃত দেহ। Necrophilia শব্দটি এসেছে দুটি গ্রিক শব্দ nekros ও philia থেকে। nekros শব্দের অর্থ Dead এবং philia শব্দের অর্থ Love। অর্থাৎ মৃত দেহের সাথে ভালোবাসা (!) হলো নেক্রোফিলিয়া।
যৌনতার ধরণের উপর ভিত্তি করে নেক্রোফিলিকদের তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১. Necrophilic homicide বা নেক্রোফেলিক হত্যাঃ এক্ষেত্রে নেক্রোফিলিকরা যৌনকার্য করার উদ্দেশ্যে খুন করে থাকে।
২. Regular necrophilia বা স্বাভাবিক নেক্রোফিলিয়াঃ এ ধরণের নেক্রোফিলিকরা মৃতদেহ খুঁজে বের করে বা সংগ্রহ করে যৌনকার্য করে থাকে।
৩. Necrophilic fantasy বা কল্পিত নেক্রোফিলিকঃ এ ধরণের নেক্রোফিলিকরা মৃতদেহের সাথে যৌনকার্য কল্পনা করে মাত্র।
ইতিহাসবেত্তা হেরোডোটাসের মতে, প্রাচীন মিশরে সমাজের উঁচু স্তরের কোন ব্যক্তির স্ত্রী মারা গেলে তিনি মৃত দেহটিকে কয়েকদিন রেখে তারপর সৎকারকারীদের কাছে দিতেন। এর কারণ হলো, এতে করে লাশটি বিকৃত হয়ে যেত এবং সৎকারকারীদের মধ্যে যদি কোন নেক্রোফেলিক থেকে থাকে, সে আর তার যৌনলিপ্সা পূরণ করতে লাশের উপর চড়াও হতে পারবে না। প্রচলিত মিথ অনুসারে, রাজা হেরোড তার স্ত্রী ম্যারিয়ানির মৃত্যুর সাত বছর পর্যন্ত মৃতদেহের সাথে যৌনকার্য করেছেন। একই কাহিনী প্রচলিত আছে রাজা ওয়াল্ডিমার এবং রাজা চার্লম্যাগনের নামেও।
সাধারণত লাশঘর বা মর্গে কাজ করে এমন লোকজন, ডোম, মৃতদেহ সৎকার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি, কবরে বা সমাধিতে কাজ করে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে নেক্রোফিলিকদের খুঁজে পাওয়া যায়। এর বাইরেও নেক্রোফিলিকদের অস্তিত্ব আছে, যারা প্রয়োজনে লাশ চুরি করে থাকে।
No comments:
Post a Comment