(দুঃখিত, ছবিটি সম্পাদনা ছাড়া প্রচার করছি। এরকম দৃশ্য পথেঘাটে আমরা নিত্যদিন দেখি। কই, সেটা সম্পাদনার জন্য রাষ্ট্র, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি তো এগিয়ে আসছেন না।)
দেশের বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাটে ছেঁড়া ময়লা জামা কাপড় পরা, ন্যাংটা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। গোপনাঙ্গ বা যৌনাঙ্গ কেউ কেউ সামান্য কাপড়ে ঢেকে রেখেছেন। তারা শারীরিকভাবে ভালো থাকলেও মানসিক ভারসাম্যহীন। এজন্য তাদেরকে মধ্যবিত্ত শিক্ষিতরা বলেন, মানসিক রোগী।
অনেকে বলেন পাগল। তাদের নেই ঠিকমতো খাবার, পোশাক পরিচ্ছেদ। নেই নাগরিক সেবা পাওয়ার অধিকার। যথাযথ চিকিৎসার অভাবে সুস্থ হয়ে উঠছেন না তারা। জনসচেতনতার অভাবে করছেন মানবেতর জীবনযাপন ।
সরকারি পরিসংখ্যান বিভাগে মানসিক রোগীর সংখ্যার কোনো তথ্য নেই।
মানসিক রোগীদের জন্য সরকারি কোনো নিবন্ধন নেই। নেই ভোটার তালিকায় নাম। মানসিক রোগীর চিকিৎসার জন্য নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও সরকারি চিকিৎসাসেবা। পাবনাসহ বিভাগীয় পর্যায়ে চিকিৎসা দেয়া হলেও ব্যয়বহুল হওয়ার কারনে অনেকে চিকিৎসা নিতে পারে না।
মানসিক রোগী বা পাগল নিয়ে রয়েছে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ বলছেন, পাগলের বেশ ধরে তারা গোয়েন্দাগিরি করছেন। কেউ আবার মাদক বিক্রি করছেন। আবার অনেকে পাগলকে দরবেশ, সাধু বলে মনোবাসনা পূরন করার জন্য তার পেছনে ঘুরছেন।
প্রিয়দেশ থেকে
আমার কথাঃ কোন ব্যক্তির পক্ষে এই বিশাল অসুস্হ্য জনগোস্ঠির চিকিৎসার খরচ বা সমাধান সম্ভব নয়। এজন্যে সরকার বা বড় বড় প্রতিষ্ঠানকেই এগিয়ে আসতে হবে।এদের বেশীর ভাগই সিজোফ্রেনিয়া রোগী।
No comments:
Post a Comment