অ্যাকারোফোবিয়া (Acarophobia)- চুলকানির বা চুলকানি দেওয়া পোকার ভয়।
অ্যাসিরোফোবিয়া (Acerophobia)- টক-জনিত ভয়
অ্যাব্লুটোফোবিয়া (Ablutophobia)- গোসল করার ভয়।
অ্যাকাউসটিকোফোবিয়া (Acousticophobia)- গোলমালের ভয়
অ্যাক্রোফোবিয়া (Acrophobia)- উচ্চতার ভয় (উঠতে বা উঠে নিচে তাকাতে)
অ্যাক্রোফোবিয়া (Acrophobia)- উচ্চতার ভয় (উঠতে বা উঠে নিচে তাকাতে)
ট্রিসকাইডেকাফোবিয়া(Triskaidekaphobia)১৩ নিয়ে তাড়না। ১৩ সংখ্যাটিকে নিয়ে মানুষের ভীতি আজ যুগ যুগ ধরে৷ এই ভীতির একটি গালভরা নামও দেওয়া হয়েছে, ১৯১০ সালে: ট্রিসকাইডেকাফোবিয়া, অর্থাৎ তেরোর আতঙ্ক৷
অ্যাগ্লিওফোবিয়া (Agliophobia)- ব্যাথাজনিত ভয়
অ্যাগ্রিজুওফোবিয়া (Agrizoophobia)- বুনোপ্রাণির ভয়
অ্যাজাইরোফোবিয়া (Agyrophobia)- রাস্তার বা রাম্তা পার হওয়া-জনিত ভয়আরসনফোবিয়া (Arsonphobia)- আগুনের ভয়
এটমোসোফোবিয়া (Atomosophobia)- পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের ভয়
অ্যাটাইকিফোবিয়া (Atychiphobia)- ব্যার্থ হবার আশঙ্কা
ব্যালিস্টোফোবিয়া (Ballistophobia)- ক্ষেপনাস্ত্র বা বুলেটের ভয়
ব্রোনটোফোবিয়া (Brontophobia)- বজ্রপাত বা বিদ্যুত চমকের ভয়
ক্যাটোপট্রোফোবিয়া (Catoptrophobia)- আয়নাকে ভয়
ডিমানোফোবিয়া (Demonophobia or Daemonophobia)- পিশাচের ভয়
ডেন্টোফোবিয়া (Dentophobia)- দন্তচিকিৎসককে ভয়
এনটোমোফোবিয়া (Entomophobia)- পোকামাকড়ের ভয়
জুওফোবিয়া (Zoophobia)- পশকে ভয়
জেনোগ্লসোফোবিয়া (Xenoglossophobia০- বিদেশী ভাষাকে ভয়
ট্রিসকাইডেকাফোবিয়া : ১৩ সংখ্যা নিয়ে ভীতির নাম
হাইপোকন্ড্রিয়াসিস একটা মানসিক রোগের নাম । আপনাদের কাছে খুবই অপরিচিত আর দুর্বোধ্য মনে হতে পারে। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, সাধারনের মাঝে এর সমস্যাটি বেশ দেখা যায়।
এ ধরনের রোগীরা কোনো একটা শরীরি সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে ছুটে যায়। যেমন, তার কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে অথবা হার্টের বড় ধরনের কোনো অসুখ আছে। বার বার নানান টেস্ট করিয়ে সবকিছু স্বাভাবিক পাওয়ার পরেও রোগীকে কোনো ভাবে আশ্বস্ত করা যায় না যে, ‘তার এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই ।’ এ ধরনের রোগীরা বিভিন্ন ডাক্তারের চেম্বারে ছুটোছুটি করতে থাকে। বাড়তে থাকে ফাইলের পুরুত্ব আর রোগীর পরিবারের লোকজনও একসময় অতিষ্ঠ হয়ে যান। এ একটা সাইকোলজিক্যাল সমস্যা । কাউন্সিলিং আর সাইকোথেরাপী এ রোগীকে এমন দুঃসহ কষ্ট আর যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
হাইপোকন্ড্রিয়াসিস
এ ধরনের রোগীরা কোনো একটা শরীরি সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে ছুটে যায়। যেমন, তার কিডনী নষ্ট হয়ে গেছে অথবা হার্টের বড় ধরনের কোনো অসুখ আছে। বার বার নানান টেস্ট করিয়ে সবকিছু স্বাভাবিক পাওয়ার পরেও রোগীকে কোনো ভাবে আশ্বস্ত করা যায় না যে, ‘তার এ ধরনের কোনো সমস্যা নেই ।’ এ ধরনের রোগীরা বিভিন্ন ডাক্তারের চেম্বারে ছুটোছুটি করতে থাকে। বাড়তে থাকে ফাইলের পুরুত্ব আর রোগীর পরিবারের লোকজনও একসময় অতিষ্ঠ হয়ে যান। এ একটা সাইকোলজিক্যাল সমস্যা । কাউন্সিলিং আর সাইকোথেরাপী এ রোগীকে এমন দুঃসহ কষ্ট আর যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
No comments:
Post a Comment