এই রোগটি সচরাচর আমাদের আশে পাশে অনেকের মধ্যেই দেখা যায়।
এটার সহজ ডেফিনেশন হচ্ছে এই রোগী অলীক, অসম্ভব, অবাস্তব জিনিসকে সম্ভব করতে চায় এবং ঐ রকমই চিন্তা করতে থাকে।
বর্তমান এবং বাস্তবকে সে স্বীকার করতে চায় না। যেমন রোগীর বর্তমান বয়স ৪৫ বছর, কিন্তু রোগী সবসময় নিজেকে ২০ বছরের যুবক বা যুবতী মনে করে। কিংবা ঐ বয়সে সে ফিরে যেতে চায়। যা নাকি আদৌ সম্ভব না। রোগী বুঝতেই চায় না যে, এটা অসম্ভব বা অবাস্তব। এদের অনুভূতি, চিন্তা-চেতনা, কাজকর্ম কোনকিছুই বাস্তবিকতার সাথে সামঞ্জস্য নয়। এই রোগীরা নিজস্ব একটি জগত তৈরি করে নেয় যার মাঝে বাস্তবতার বিন্দুমাত্র ছোঁয়া থাকে না। বাস্তবতার সাথে তাদের চিন্তা-চেতনা, আবেগ-অনুভূতি আর বোধশক্তির এত বেশি ফারাকের জন্য অনেকেই এটিকে সাইকোসিস বলে থাকে।এই রোগীরা নিজেরাও বুঝতে পারে না যে সে একটি মানসিক রোগের স্বীকার।
আতঙ্কজনক বিষয় হচ্ছে এই রোগটির বিকাশ এতই মন্থর গতিতে হয় যে রোগীর পরিবারের সদস্য বা কাছের মানুষরাও বেশির ভাগ সময় বুঝতে পারেন না যে, তার প্রিয়জন এক ভয়াবহ মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত।
এটি সিজোফ্রেনিয়া রোগের প্রথম বা আংশিক মাত্র।
এটার সহজ ডেফিনেশন হচ্ছে এই রোগী অলীক, অসম্ভব, অবাস্তব জিনিসকে সম্ভব করতে চায় এবং ঐ রকমই চিন্তা করতে থাকে।
বর্তমান এবং বাস্তবকে সে স্বীকার করতে চায় না। যেমন রোগীর বর্তমান বয়স ৪৫ বছর, কিন্তু রোগী সবসময় নিজেকে ২০ বছরের যুবক বা যুবতী মনে করে। কিংবা ঐ বয়সে সে ফিরে যেতে চায়। যা নাকি আদৌ সম্ভব না। রোগী বুঝতেই চায় না যে, এটা অসম্ভব বা অবাস্তব। এদের অনুভূতি, চিন্তা-চেতনা, কাজকর্ম কোনকিছুই বাস্তবিকতার সাথে সামঞ্জস্য নয়। এই রোগীরা নিজস্ব একটি জগত তৈরি করে নেয় যার মাঝে বাস্তবতার বিন্দুমাত্র ছোঁয়া থাকে না। বাস্তবতার সাথে তাদের চিন্তা-চেতনা, আবেগ-অনুভূতি আর বোধশক্তির এত বেশি ফারাকের জন্য অনেকেই এটিকে সাইকোসিস বলে থাকে।এই রোগীরা নিজেরাও বুঝতে পারে না যে সে একটি মানসিক রোগের স্বীকার।
আতঙ্কজনক বিষয় হচ্ছে এই রোগটির বিকাশ এতই মন্থর গতিতে হয় যে রোগীর পরিবারের সদস্য বা কাছের মানুষরাও বেশির ভাগ সময় বুঝতে পারেন না যে, তার প্রিয়জন এক ভয়াবহ মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত।
এটি সিজোফ্রেনিয়া রোগের প্রথম বা আংশিক মাত্র।
No comments:
Post a Comment